অগ্নি-ঝড়োয়াল মার্চে সৃষ্টির বৈভবে
আলোকিত বাংলাদেশ। দৃঢ় তর্জনীতে
জ্বলে ওঠে শপথের বাণী; অসম্ভবে
সম্ভবের কথা বলেছিলো আচম্বিতে।
সেই থেকে আমাদের আত্ম-সন্ধানের,
উপলব্ধির সময়। জন্ম-জন্মান্তর
যতো ঋণ হয়েছিলো পূর্ব পুরুষের;
সব শোধ করে, সৃষ্টি হলো যুগান্তর।
সাত মার্চে বাঙালীর মুক্তি সনদের
বীজ রোপিত হয়েছে রেসকোর্স মাঠে।
অতঃপর, শক্ত হাতে ধূর্ত বেনেদের
করেছে নির্মূল বজ্রকণ্ঠী চারুপাঠে।
তর্জনী! আহা তর্জর্নী! দিয়েছে চেতনা,
উজ্জীবিত ধারা; মুক্তি-মন্ত্রের ভাবনা।
১৮/০৩/২০২৩
মিরপুর, ঢাকা।