আল্লাহর নাম নিয়ে শুরু করিলাম,
দয়ার আধার যিনি করুণার ধাম।
×××××××××××××××××


মুসলিম, সাবেঈন, ইহুদি, নাসারা,
আল্লার প্রতি ঈমান আনিয়াছে যারা।
সৎকর্ম করে যারা এই দুনিয়াতে,
পুরস্কার পাবে তাঁরা রোজ কেয়ামতে।
তুরপাহাড় তাহাদের মাথার উপরে
তুলে ধরে বলেছিলাম, শুন ভালো করে।
যে কিতাব দেয়া হলো, ধরো দৃঢ়ভাবে,
দুনিয়া ও আখেরাতে সফলতা পাবে।
তাহা হতে তোমরাতো গেলে যে ফিরিয়া
আল্লাহ যদি না রাখে, করুণা না দিয়া।
থাকিতেন তিনি যদি নিষ্ক্রিয়ের মতো,
তাহলে যে তোমাদের ক্ষতি হয়ে যেতো।
আল্লাহর অনুগ্রহ আর মেহেরবাণী,
না থাকিলে হয়ে যেতে নিপাত তখনই।
তোমরা আমারই দান করিয়া গ্রহণ,
সাবধানে চলিও আর রাখিও স্মরণ।


তোমাদের মাঝে ছিলো আরো কিছু জন,
'শনিবার' নিয়ে করে সীমার-লঙ্ঘন।
তখনই বলি তাদের- বানর হয়ে যাও,
ঘৃণিত বানর হয়ে জীবন কাটাও।
দৃষ্টান্ত করে রাখি মুমিনের তরে,
মুমিনেরা রাখিবে তা উপদেশ করে।


মুছাকে বলিলাম আমি- দিতে কোরবানী,
কুমারী বা বার্ধক্যের নয় সে গাভীনি।
রঙ যার পীতবর্ণ দেখতে চমৎকার!
এমন একটা গাভীকে দাও উপচার।
যেই গাভী হালচাষে, জল উত্তোলনে,
কোন কাজে লাগে না তা' রাখিও স্মরণে।
সুস্থ ও নিখুঁত হবে বলি পুনরায়,
এমনই কোরবানীতে খুশি বিধাতায়।


২৬/০৩/২০১৯
মিরপুর, ঢাকা।


বিঃদ্রঃ- এ লেখা পবিত্র কোরআন শরিফের কাব্যিক অনুবাদ নয়; কোরআনের ভাব, কথা, উপদেশ, ঘটনা ইত্যাদি বিষয়াবলীকে কাব্যে প্রকাশ মাত্র। ভালোবাসা প্রতিজন পাঠকের প্রতি।