মাটির ভেতর থেকে কিছু মাটি- মানুষ বেরিয়ে
নৃত্যায়িত ভঙ্গিমায় হেঁটে যায়, পৃথিবীর পথে।
স্থিত ধরণীকে নিয়ে লোকগাথা গায় সুর করে-
সৃজনের, শৃঙ্খলার; অবিশ্রান্ত ধ্বংসের বুননে।
পৃথিবীর যাবতীয় উপাদান ক্লান্ত হয়ে পড়ে,
মাটিগুলো দুর্বিসহভাবে প্রতারিত হতে থাকে;
ধর্মের দোহাই দিয়ে উর্ধ্বমূখী উপাসনালয়
তৈরী করে তারা; সৃষ্টি করে অলোকিক মায়াদৃশ্য।


ওই ধর্মবেত্তাগণ আলস্যের আয়োজনে উচ্চ
রঙ্গমঞ্চে চাতুরীর চিত্র বোনে চলে নিরন্তর;
লোভীদের হাতে পড়ে মানুষেরা স্বর্গে-অঙ্গনের
স্বপ্ন বোনে মৃত্তিকার পৃথিবীতে অজস্র ছলনে।
জঠরে জাহান্নামের সুর্য পোড়া অতল আগুনে
মাতৃগর্ভের মতোন স্বর্গালোক মানুষেরা চায়!


৩১/১২/২০১৮
মিরপুর, ঢাকা।