হে কবিতার রাণী !
চিনি তোমায় চিনি
সাত সাগরের তের নদীর পারে
সেথায় থাকো তুমি যেমন করে
চিন্তা চেতন সকল কাজে আমি
রই যে দিবা-যামী
চিনি তোমায় চিনি।


সুখের পরশ কাঁপিয়ে দেয় প্রাণ
সুখের কথায় হৃদে উঠে গান
সুখের হাসি বড়ই ম্রিয়মান
আমি জানি, জানে অন্তর্যামী
চিন্তা চেতন সকল কাজে তুমি
চিনি তোমায় আমি।


অলক পারের অমল বালিকা
গলে পড়ে পুষ্প মালিকা
ত্রস্তপদে এসেছিলে যবে
নেইকো মনে সেই কোথায় কবে
দুই অধরে হাসি চেপে চেপে
বললে কথা অনেক মেপে মেপে
সবার শেষে লজ্জামাখা মুখে
বললে তুমি দুরু দরু বুকে
‘ভালোবাসি’, ভালোবাসা নিও
তুমি আমার, আমি তোমার প্রিয়।


সেইতো আমার প্রথম ভালোবাসা ,
সাহস জাগানিয়া !
অলক পারের অমল মেয়ে তুমি,
সাত জনমের প্রিয়া
সকল যুগের সত্য নিয়ে
মুর্তি তোমার গড়ছি প্রিয়ে
কখন রাণী, কখন দেবী হয়ে
রও যে তুমি আমার বুকে প্রিয়ে।