স্বচ্ছ জল,পবনে টলমল ৷
তরঙ্গিত আজ অবিশ্বাসেরা সকল ৷
সারা আসমান খুঁজে পেতে চেয়েছি শুধু এক দন্ড
নীলিমা ভালবাসা;আত্মতুষ্টিতে ৷
ওহে রাতের কালো,তবে আমিও কি অন্ধ!?
যখন অন্ধকার সেঁচে-সেঁচে নবীন প্রভাতের নিস্তরঙ্গ
শূণ্যতায় আশারা দেখে সত্যের তাপস জ্যোতি ৷
বৃৃৃৃৃষ্টির কান্নার ভার আর কতকাল বইবে শ্রাবনের
কালো মেঘ!?
হৃৃৃদয় মাঝারে কদম্বরা যখন আর দেয়না আশ্বাস!
এক পাশে দেখি বিষাদের কৃৃৃষ্ঞ গোলাপ,
অন্য পাশে মোর চিত্তের পরমোল্লাস ৷
মাঝে পুঁতে যাই শুধু আবেগের বীজ অন্ধ অনুকরণে;
আনন্দরা সব জাগবে বলে সকল লাজ-শঙ্কার বুক
চিরে ৷
যখন ভয়েরা সব হবে বিবস্ত্র কাপুরুষ ৷
অবিভাজিত ভগ্মাংশটুকু জ্বালিয়ে দিয়েছি দুঃখ চাপানো উনুনে ৷
অবোধে সবাই যখন যপে শুধু সুখ!সুখ!আর সুখ!
আমি হাসি,সবাই হাসে ৷
কিন্তু আমার কান্না,একি শুধুই আমার!?
সঙ্গ দোষের ভুল ফেঁড়ে বের হবে যখন দুষ্ট বিষবৃৃৃৃৃক্ষ;
ফেলে আসা ভুলের প্রায়শ্চিত্তে কি রক্ষণ কলঙ্কের
খোলস ছাড়াবে সত্য সুন্দরের মনো বিচিত্রা ?
চিন্তার সুস্থ প্রসারণে বাঁধা তব প্রান্ত-কেন্দ্র ৷
হে বিকল্প বিস্ময়,ভালবাসার পদ্ম সরোবরে
তুমি যখন গোলাপী-ফিরোজা জমিনে ফুটে থাকা
নীলাম্বর!
এসো হে পূর্ণতা,শুচি শুদ্ধতায়;মিলাই যত গরমিল
আজি,
একি সরলে যখন সদা চলছি ৷