আলোরও পিছনের আঁধারেতে
চিত্ত নাচেরে,ধ্বংসের ভৈরবী নৃৃৃত্যে !
সুযোগেরা গেল ভ্রষ্ট নিশানায়,
কল্পনা হারা প্রেরনাহীন হতাশায় ৷


সঙ্গহীন বিষাদে কর্ম অক্ষমা ৷
নুয়ে পড়ে লাজে লাজুক লতা ৷
আবেগ হল নিদান হারা,
মুক্তিরা সব গরাদে আঁটা ৷


অপাঙক্তেয় অপ্রিয় যত !
পথহারা যে বড্ড অশান্ত !
কাটেনা প্রহর আড়ষ্ট ক্ষণে,
ভাঙে ব্যথাতুর মন,অযাচিত বচনে !


পরিনামের পাপে রুষ্ট জীবন ৷
নয় জড়ানো,নয় পলায়ন ৷
অপ্রীতির বিপ্রতীপে চলে ভালবাসা ৷
অস্পষ্ট আশায় চাতক চোখা ৷


সুখেরও মুখোশ খুলে যায়,
ফুটে নীল গোলাপ,অপ্রাপ্তির শূন্যতায় ৷
মিথ্যা আনন্দরা মানে পরাভব,
অতৃৃৃৃপ্ত প্রাণে বঞ্ছনার বিক্ষোভ ৷


যে যাবার সে গেছে চলে,
ঝঞ্জা কিংবা মরণেতে ৷
বসন্ত সময় যায় যে কেটে,
পরের তরে গোলামিতে ৷


ভুলে থাকার এইত মানে,
সেত সুরার পেয়ালা হাতে ৷
ক্ষণে-ক্ষণে মারে বুকে,
নির্ল্লজ্য বিমুখ বজ্র চাবুকে !


সে কি মেকি বিনোদন নিত্যে !
আত্ন ভুলানো বিরক্তিতে;
দ্বন্দ জড়ায় আরো দ্বন্দে,
রক্তের বদলা নাচে রক্তে ৷


(কবিতাটিতে এক ঘেয়েমির মনসতাত্ত্বিক বিশ্লেষণ
সম্পর্কে আলোকপাত করা হয়েছে ৷)