অন্ধকারের বিষ কথাগুলো ইথারে-ইথারে ভেসে
নীলের পর্দা ফেঁড়ে;হৃৃৃদয়ের অযাচিত রক্ত ক্ষরণে ৷
যেন তমসার কাল রাত্রের নষ্ট জাদুতে ভুডু পুতুলের বুকে বিষা ক্যাকটাস কন্টকের খোঁচা,ইর্ষার আক্রোশে ৷
রেখে বৃৃৃত্তের বাইরে সদা সৃৃৃষ্টি,বিবেক মরা জম্ভীগুলো পুঁতিগন্ধময় মনোবিকারে আবেগের
বুক ফেঁড়ে বেরিয়ে আসে হীনমন্যতার অভিশাপে ৷
গলা টিপে ধরে পর্দার পিছনে আছে যত কালিমা
লেপ্টা আনন্দ আরাধনার প্রতীমা গতরের ৷
চুপসে থাকা বাকচোরারা আড়ালে যেন পূর্ণিমার
চাঁদোয়ায় জেগে উঠে ওয়ার উলভের পৈশাচিক গর্জনে ৷
ছিদ্রান্বেষণে আদিমের গুহা থেকে বেরিয়ে আসে
মনোবিদারী বিদ্রুপের বিষোক্তির বক্রে ফণীকন্যা
মেডুসা ৷
এক দমকা বাতাসে ভেঙে যায় লাল-সবুজের
স্বপ্ন মহল ৷
বিষাদ বাগে নরক বিহঙ্গ গেয়ে যায় কেবলি
বিসর্জন গীতি ৷
ঝরে-ঝরে পড়ে আশার ফুলেরা মুখ লুকানো
কান্নায় ৷
ব্যর্থ পোড় খাওয়া কাপুরুষ প্রদর্শক যখন দেখায়
শুধু ভূত-ভবিষ্যতের আঁধারে হারিয়ে যাওয়ার
পথ ৷
পষাণ্ড মন ছিঁড়ে টুকরো-টুকরো করে ফেলে কবিতার পৃৃৃৃষ্ঠা ৷
নিন্দার আন্ধা দেয় দুয়ো ধ্বনি;যখন দূর আসমানের ঐ অধরা বিধুর কলঙ্করা খসে পড়ে সঙ্গ দোষে ৷
আবর্জনা ভুক ধাঙড় ছড়ায় দুর্গন্ধ মামুলি অস্তিত্বে-অস্তিত্বে ৷
বেরিয়ে আসে তখন মুখোশেরও পিছনের মর্তের
মানুষ ৷
প্রায়শ্চিত্তের কাছে হারমানে আত্ন জিজ্ঞাসা,ভুল
সময়ের ফরিয়াদে ৷
যখন অতৃৃৃৃৃপ্ত আত্না দেখে নিথর দেহের সামনে
পড়ে থাকা চিরকুটের কাল হরফে-হরফে আসক্তি
হারা শব্দ সালাদে;থমকে যাওয়া জীবনের বিদায়ী
স্নারক ৷