বসে থাকে সুন্দরের প্রতীমা গঙ্গাতটে,
জ্যৌৎস্না ঝরা পঞ্চদশীরও চাঁদোয়া রাতে ৷
বহমান তাপস বায়ে মুক্ত বিহঙ্গ ডাকে,
সত্য শুচি গীতে তব স্বরসতীরও বীণা বাজে ৷
আর শুধুই বিষকাঁটার ঝোপ নিশিরও তিমির ঘিরে ৷
যেন জীবন্মৃৃৃৃতের নষ্ট চিহ্ন বিবেক পোঁতা মাটিতে ৷
লালসার দুষ্টলতায় ছেয়ে গেছে অন্ধকারে ৷
নিকষ কালো মন পরেছে শয়তানের পোশাক এক- আদিম খায়েশে ৷
ইর্ষারা জ্বলে,যেন হাবিয়ার বিষাক্ত কন্টকী জাক্কুম ৷
বেরিয়ে আসে নগ্নতা ভূষণও ছেড়ে,শ্বাপদও হালুম !
নখর-দন্তের কামড়-আঁচড়ে,এক পৈশাচিক রতী- বিকারে,
উপড়ে পড়ে থাকে ছিন্ন গোলাপ নেশারও কাননে ৷
নষ্টামিরা পালায় তখন ভদ্রতারও লেবাসে ৷
প্রাণেরও ত্যাজে নিথরও দেহ,আলামত হয়ে-
প্রমানও বিচারে ৷
বিচ্ছেদে হত বিহবল,ছল-ছল নয়নও জলে!
শোক চাপা গোর ফেঁড়ে,অদৃৃৃৃৃৃষ্টেরও ইশারাতে;
বেরিয়ে আসে আয়না অবচেতনেরও চেতনে ৷
সমাজে লুকায়ে নির্ল্লজ্য নরপশু,এই নষ্ট সময়-
যায় দেখে ৷