মুক্তি!সেত রুষ্ট্র উদ্যত হাতের এক আছাড়ে ভঙ্গুর
আয়নার মত ভেঙে খান-খান!
সভ্যতা!মুখ মুখোশে ঢেকে রাখা সাভানার বন্যতা!
জনপদে-জনপদে মজলুমের রক্ত নিয়ে সিংহ হায়নার রেষা-রেষি ৷
শান্তির সাদা পাখি ছলেরও কূটে আসমান চিরা শুন্যতায় ৷
বন্দ্যা ইস্টার ফুটে আশারা আর জাগেনা পুনরুথ্থানে ৷
ত্রিবিষ মোহনায় আজ ভূ-স্বর্গ কাতরায় ৷
পাক জমিনে ড্রাগনের অগ্নি হুলকা আর গেরুয়া ইনদ্র  শিষ্যের বজ্রবানের বৎসায় হীম শিতল
মৃৃৃৃৃত্যুর শোকে তুষার চাপা ধ্বংসের কূরুক্ষেত্র ৷
ত্রাতা হয়ে অমানিশার ঘোর আঁধারে নেমে আসে
ভয়ংকর সুন্দর খুম খদ্দতের ঝাঁক ৷
ভূমি পুত্ররা লোক মানসে হারায় মেদিনীর আদি
ইতিহাস ৷
নির্লজ্জ আধিপত্য টেনে যায় সীমানার রেখা এপারে-ওপারে ৷
বিনাশী গোলা-বারুদে মুখাগ্নি দেয় আক্রোশে ভারি
আবেগ ৷
অনধিকারে প্রাণের রস শুষে নেয় পিপাসার্ত নরক
পিশাচ ৷
ভাগশেষে পড়ে থাকে ছুড়ে ফেলা আখের ছোবড়ার
মত খেলার পুতুল ৷
তোষণে-মন্ত্রণে মনিবের পা চাটে সদা বশ্য সারমেয়ের দল ৷
শয়তান দেখায় পরমাণু বিদারী সংকেতে পবিত্র
ভূমিতে তৃৃৃৃতীয় মন্দিরের বাসনা ৷
হায়! মহাকালের নিংড়াণো সর্বনাশা কালো তরল!
যন্ত্র দানবের তিয়াস নিবারণের নামে বুকের তাজা
খুনে তুমি আর কত কাল লিখে যাবে দ্বন্ধ-বিয়োগাত্নকের অসমাপ্ত আখ্যান!
ডেভিড!আমি আর পারছিনা দড়ি বাঁধা পাথর হাতে
বন্ধুকের খোলা নলের সামনে দাঁড়াতে!
গোলিয়াথ আজ টূঁটী চেপে ধরেছে মানবতার !
শোষিতের ভাগ্য!সেত এখন বিশ্ব বিবেকের দান্ডার
ইশারা !
ভাগ আর শাসনের যাতাপিষ্টে পেষিত একি আদমের সন্তান ৷
হে ডেভিড আমি আর পারছিনা! আমি আর পারছি না!
যখন ঈশ্বরের প্রতিনিধি সাজে ভয়ংকর টি-রেক্সের লোলুপ চোখ ৷
নীল শোণিতের দাপটে আর্যাবতার করে ধরাকে সরা জ্ঞান ৷