কাঁদে অভিশপ্ত ধুতুরা রক্ত নরকে!
দু নয়ন হল অশ্রুরও গঙ্গোত্রী,
শোকেরা সব দুঃখ গলা নদী ৷
ঘৃৃৃৃণায় ফুল ছুঁড়েছে দিনেরও যে দেব জ্যোতি,
নিশিরও কামিণী রাগে তারি লোলুপ ধূসর কোকুন
ফেটে বেরিয়ে আসে আদিরও নিষিদ্ধ সঙ্ঘ সুখ !
ভোগীসর্বস্ব দুটি হাত ঝাপটে ধরে স্বর্গচ্যুত
কিউপিডের বুক!
হায় অবাক বসন্ত!তোর ললাটে কি শুধুই লেখা ছিল
খল পিকেরও ছলনা!?
আড়শিতে যখন পড়বেনা বিম্ব,
স্বর্ণলতিকারা সব হবে গুলবাগ হারা!
জানি,সে লেখা যাবে না মুছা!
অদৃৃৃৃষ্টেরও হলুদ খেয়াল!তবে কেন নামালিরে তবে
এই দুষ্ট ধরণীতে;কৃৃৃৃষ্ণ মেঘ বিদারী বর্ষায় অতৃৃৃৃপ্ত
ডায়নার হাসি!?
তানসেনের তানপুরা!পশমিনা মখমলি খানপোসের
সুরা!হেরেমে-হেরেমে আর কতকাল নিঃশব্দে
চন্দ্রমুখীর কান্না!?
আর নয় ক্ষনিকেরও চন্দ্রমল্লিকা বাসর!
জ্বলে উঠুক ভিসুভিয়াস আর একটি বার!
কেবল আর একটি বার!পম্পেইয়ের ধ্বংস নগরীতে
ইতিহাস দেখুক,নরকাসুন্দর নষ্ট মৈথুনের
প্রস্তরীভূত প্রতীমা!
জুলিয়েট হতে আসিনি,নাই বা হলাম ইউসুফ
প্রণয়িনী জুলেখা ৷
কাল নাগিনীর ঝাপি খুলে বসেছি আজ আমি
বেদনারও নীল কন্যা!