কাঁদে পানশির বোরিয়ারও হীম নিঃশ্বাসে ৷
হায় খসে পড়া বার্চের পাতা,শীর্ণ জীবন কি তবে!
চাইনা অমরত্বের এমব্রোসিয়া;
তবু কেন তানতালুসের ক্ষুধা পোড়া এই ললাটে!?
অন্ধ-বধির হলো তুষার চিতা,
নূরীস্থানের পরী যখন হলো কানামাছি অন্ধ বিশ্বাসে!
শঙ্কিত কুক্কুট,সাপে-নেউলে খেলে;
হিন্দুকুশের মলিনও মাটি ভিসুভিয়াস হয়ে ফুঁসে!
বুসেফালাসের হ্রের্ষ্রা কিবা পঞ্চাশ তারারও রোষে;
গান্ধারের গুহায় এঁকে যাও রাঙ্গুলী তপ্ত খুমেরও তেজে!
ধ্বংসেরও কুরুক্ষেত্রে আজও ফুটেনি কলি;
তবু কৃষ্টি কেন খুঁজে সভ্যতা শবেরও স্তূপে!?
শ্বেত ব্যাঘ্রের তর্জনে গড়া নিষেধের মহাপ্রাচীর,
ব্যাকুলও প্রাণ খুঁজে রসদ আফিম আঁচড়ানো বিষে!
যেখানে ডুবে না সুরুয,নির্ভীক তব পামীরের শিশু;
মিথ্যার নিপাতে সিদ্ধ তুমি,যেন ক্রূসবিদ্ধ যিশু!