মাসাই থেকে সেরিঙ্গিতি,আবার সেরিঙ্গিতি থেকে
মাসাই ৷ মাঝে শাপদ ছেদনে গতর ছিন্ন-ভিন্ন
রক্তাক্ত মারা নদী!তবুওত চলছে জীবন শুকনো
ঘাসেরও পথে সারিবদ্ধ অবলার দীর্ঘশ্বাসে !স্বস্তি
সেত আজ তেন্দুয়ার বেবুন শাবক নিয়ে প্রাণবধ
পূর্বেকার ক্ষনিকের ছেলে খেলা!অপাচ্য জাবর
কাটা অভিসারে হঠাৎ ভয়ার্ত চোখের সামনে
দোসরের মুখে-মুখে শুধু হায়না-শৃৃৃগালের
পৈশাচিক উম্মাদনা!অতৃৃৃৃপ্ত বাসনার কালকুট দুর্ভাগ্যরা আসমান হতে নেমে আসে শকুনীর
ঝাঁক হয়ে অস্তিত্ব সাবাড়ের লোভে!নিষ্ঠুর চারনের
ঝোপে-ঝোপে ওঁৎ পেতে থাকে জো হুকুম!
কেশরীরও মৃৃত্যু ফাঁদ!নৃৃৃশংসতম শীর পরেছে
যখন কহীনূর খচিত রাজটীকা!রক্তনদী স্বীকৃৃতি
দেয় মুষিক গাত্রে পাফ এডারের বিষ ছোবলের!
নেকড়ে ধরে আছে পাথুরে খাঁজে মৃৃৃগ শাবক!
খাঁড়া ঢালের নিচে ক্ষুধাতুর গ্রীজলির গর্জন!
হায় নিরীহ কাঠবিড়ালী আজও লুকায় ওক পঁচা
পাতার গন্ধ মাখা মাটিতে আগামী শীতেরও
প্রতীক্ষায় ৷ উড়ে চলে সারস ঈগলেরও দেশে ৷
পিছনে পড়ে থাকে যখন তুষারে ঢাকা শুন্যতা
হিমানী ডাইনীরও ধ্বংস অভিশাপের!