প্রণয় অন্ধকারে,ক্ষনিকের তরে
ঢেকে যায় লালসারা
সব কালো পর্দার আড়ালে ৷
ঘোর অমানিশার কালি মেঘমালা
ছলনারা যত রুপ চোরামিতে ৷


নিস্পৃৃৃৃহ উদাসিন্যে
উবে যায় আবেগেরা ৷
মৃৃৃৃত সমবেদনার কফিন ভেঙে
বেরিয়ে আসে শদন্তিক রক্ত চোষা ৷


প্রথম দেখার অগোচরে,
আলাপনের প্রগালভে
বিশ্বাস পাতে হাত অবিশ্বাসে ৷
আলোরা নিভু-নিভু
বোধে না বাধে কালিমা কিছু ৷


দৃৃৃষ্টের অপরিনামে,ললাট দর্পণে,
মোহমায়ারও ক্ষনিক শ্রী স্ফূলিঙ্গে ৷
বিষাদের নেতিরা লুকায় ছায়াপটে ৷
সততা দলে পদতলে,লক্ষ্য চলে দম্ভ ভরে
অনুভূতি হারা অস্তিত্বে ৷


ক্ষনপ্রভা নিভে গেলে,ছায়া ছন্দের সমাপনে,
স্বপ্নরা ভাঙে নীলে-লালে ৷
ধ্বংস দ্বার যায় যে খুলে,অতি সংগোপনে ৷
বেরিয়ে আসে অষ্টপদী,লোলুপ সর্বগ্রাসী
নামে-বেনামে ৷


প্রেমের গোলাপ দলে-মলে,
ছিড়ে যায় বকুল মালা ৷
বেদনায় মোড়া মনের মুকুরে
লেখা থাকে এক বিরহ গাঁথা ৷


(কবিতাটিতে নষ্ট মনের মানুষের সাথে
প্রেমের করুণ পরিণতি সম্পর্কে আলোকপাত
করা হয়েছে ৷)