আহ ঘড়ির কাঁটাটা যদি পিছাতো খানিক!
খুলে যেত যম টুপীরও অন্ধকার!পাপেরও
প্রায়শ্চিত্তের রায় ভেঙেছে যখন      কলম
শীষ!কে ঠেকাবে তবে সাদা   রুমালেরও
শেষ সংকেত?গোলাপের পর   গোলাপের
দলনে কে শুনে আজ পুষ্পহারা গুলবাগের
কান্না?প্রতিশোধের দাজ্জাল হাতে     খুলে
যাবে যখন মৃৃৃৃত্যুরও পাটাতন!          প্রিয়
হারানোর প্রতিটি ক্ষণে গলিত      মোমের
মত ঝরে-ঝরে পড়বে কষ্ট জারিত    নয়ন
বিদারী অশ্রু!সভ্যতারও সীমানা     শেষে
দাঁড়িয়ে থাকে যেথায় স্বগর্ভিত     ম্যানিলা
হ্যাম্প;ঈশ্বরের হাতে গড়া শ্রেষ্ঠতম প্রতীমা
বিনাশেরও নামে!হে চোখেরও বদলা চোখ,
এনে দে!আবার কেবল একটি বার    এনে
দে!খাঁচা ছেড়েছে মোর যেই অচীনও পাখি
সিজ্জীনেরও পথে!হায় কাবিল তুই    কেন
দেখলিনা খুনি কাকেরও         শেষকৃৃৃৃৃত্য!?
শয়তানের প্রক্ষিপ্ত প্রস্তরে       থ্যাতলানো
ভূজঙ্গে দেখলি শুধু নিষ্পাপ         বধেরও
বাহানা!তবুওত পাপী স্বপ্ন দেখে      শেষ
নিশ্বাসেরও আগে ঝুলন্ত রজ্জু     ছেড়ারও
দৈবাতে,মেদিনীতে অন্তিমও     পদচিহ্নে
ছুটে চলার;প্রভাতেরও উদিত রবিরও পথে!
যখন কাননেরও প্রথমা কলিতে বিভ্রান্তিরও
ক্লেশ ভুলে মৌটুসী গাইবে শুধু ক্ষমারি গীতি!


(প্রিয় কবি বন্ধু ও পাঠকবৃৃৃৃন্দ আপনাদের হয়ত
আমার এই কবিতার ব্যাপারে ভিন্নমত থাকতে
পারে ৷ তথাপি মৃৃৃৃত্যুদন্ডের বিলোপের পক্ষে
রচিত আমার এই ক্ষুদ্র কাব্যিক প্রয়াস ৷ )