উত্তরীয়া হীমকন্যা,তুমি সেজেছ আজ ধ্বংসের
সবুজ মাসকারায়!নিথর হয়ে পড়ে আছে কৃৃৃৃৃষ্ঞ আল্পসের দৈত্য,উবে যাওয়া তুষার শোকে!
ভোগের নিঃশেষের তপ্ত কামড়ে-কামড়ে,কষ্ট
জমাট গলে উঠে আসে যখন তরমুজ- কুলফি
রঙা অভিশপ্ত রস ৷ যেন গত শীতের অন্ত্যেষ্টিতে
বার্চ-পপলারের শেষ বিকেলের রক্তিম গোধূলি
কান্না ৷ মহানাশিনী রুক্ষ্ম-নাঙা ডাইনী শুধু চুষে
যায় মহাজাগতিক অতিবেগুনী বিষ ৷ হে আর্তিমিস,
শুনতে কি পাস;চপলা প্রসবিনীর মাতঙ্গীত নৃৃৃত্য
ঝংকার?মেদিনীর বুক চিরে বেরিয়ে আসে তব
গলিত অন্ধকারের জ্বলন্ত বিদ্রোহ!হায় মোহের পপি!
আর কত দেখাবি মিথ্যার দিবাস্বপ্ন!গানের রবিন
হারায় যখন তার সুখের আবাস!নৃৃৃশংস থেনাটোজ,
এবার ক্ষান্তি দাও! এবার ক্ষান্তি দাও!আমি দেখেছি
যখন তরুণীর চোখে আবারও   নতুন   ফাগুণ!