হে কবি,আঁধারে দেখলি শুধু চাঁদ ৷ লিখলি
প্রেমিক কালপুরুষ হয়ে,হিরণেরও প্রেম
কবিতা;লক্ষ আলোকবর্ষ দূরের ঐ প্রিয়া
ক্যাসিওপিয়ার তরে ৷ অহমের অতলা বারীশ
দানবের উতলা মাতঙ্গে,শূন্যস্বর্গের মিথ্যার
গুলবাগে বিষকাঁটা খচিত নীলাসনে বসিয়ে
আমৃৃৃত্যু আর কত শুনাবি আফসোসের শের,
হে ভাবেরও শরাবী!অর্ণবেরও নোনতা হাওয়ায়
ফিকে হয়ে আসে বালুকাবেলার তরে
সূর্যদেবের সপে দেয়া সমুদ্র কলমীর গোলাপি
হাসি ৷ কাল হতে কালান্তরের নির্ঘুম রোষিত তরঙ্গমালা উপড়ে নিতে চায় শুধু সিন্ধু ঘাসের মায়ারও মাটি!ঘোলা জল ঝাপটায় ক্ষয়িষ্ণু
ধারাল প্রস্তরে পড়া উপশমের নীলাভ শৈবাল
পরতে পিছলে যায় অদেখার নির্নিমেষ ভরসারা!তখন আমি দেখি কাল রাত,পিছনে ফেলে যত অধরা ধ্রুব ৷ জোনাকীর আলোতে-আলোতে গাঁথি ঘোর অমানিশায় দুঃখ চেরা সুখ পথ ৷ শত বৃৃৃশ্চিক
দংশনের ক্ষত-বিক্ষত হাতে হাজারো রক্ত লাল
গোলাপের মাঝে খুঁজে চলেছি শুধু একটি
কালো অর্কিড;এইত আজ আমাবস্যায় ফুটবে
বলে;জনম হতে জনম ভরে,ভালবাসারও
অগোচরে তাপসজীতেরও
এক অন্ধকারের ক্রুসেডার হয়ে ৷