গতানুগতিক আটপৌরে এই আমার জীবন,
কোন বৈচিত্র্যই নেই শুধু একঘেয়ে পেশন।
দিবারাত্র সেই একই মুখ আর ভাল্লাগেনা,
এর থেকে হতাম যদি আরব দিবানা,
হেতাই সেথাই যেতাম আর এর ডালে ওর ডালে,
সবাই কদর করত সেদিন আদর কোলে তুলে।


হটাত,
এদিকে কালো মেঘে বৃষ্টি এলো ছেঁপে,
দমকা হাওয়ায় বাজের শব্দে বুক যায় কেঁপে।
মিনশে যে কোথায় আবার রাতবিরিতে বেরোই,
পারছি না আর  আটপৌরে সংসারের গুঁতোই।
ওইতো সেথাই কে যেন আসে কালো ছায়ামূর্তি,
এঠিক ওই মিনশে হবে, মুখে হাসিটি ভর্তি।
এক হাতে কি একটা যেন অন্য হাত পায়ে,
খোড়াচ্ছে যেন, কি যে করে, বুজি না এর দায়ে।
কাছে আসতেই অসহ্য সেই দাঁত কেলানো হেসে
কি আবার হল?  জিজ্ঞাসিলে হাতে দুটি চপ দিলে।
এই চপের জন্য এতো ভনিতা পোষায় না ভাই,
ওমা! পা যে ভাঁসে রক্তে,পিদ্দিমে দেখতে পাই,
কি করে হল শুধালে, এক গাল নিয়ে হাঁসি,
জুতোর পেরেক পায়ে বিঁধেছে,তাই রক্তে বানভাসি।
ওগো,এতো কষ্টেও কিভাবে মুখে ধরে রাখ হাসি?
তোমার মুখটি মনে করে চড়ে যেতে পারি ফাঁসি!