সাবলিতা ছেড়ে যখন কবি উচ্চগ্রাম ধরেন,
আতিসয্যের ঠেলায়, শিস্টাচার ভোলেন।
বিচার শক্তি তখন আধুনিকতা  ভ্রমে,
আঘাত করে বসেন ভাবাবেগের মূলে।


বাকস্বাধীনতার দোহায়ে নিম্নমানের ভাষা,
ভুলে যান স্বাধীনতা?
না ভুলতে চান, স্বাধীনতার পরিভাষা?


গেল গেল সব গেল, পন্ড হল সৃষ্টি,
মানুষ বঞ্চিত হল,
হলো অনাসৃষ্টি!


ধর্ম আমার একার নয়,
ধর্ম মনোবল,
ধর্মের কথায় না লেখা থাকে,
আঘাতের দোলাচল।
তবে কেন ধর্ম নিয়ে করেন পাগলামি?
নাকি নরম জায়গায় আঘাতে বিতর্কে পরবে ফাঁকি?
বিতর্ক যত বাড়বে আখেরে লাভ আছে বৈকি।


একগোষ্টিকে আঘাতে অন্যগোষ্টির লাভ,
তাতেইতো মিটবে, সম্মানের অভাব।
এইরকম বিতর্ক না মাঝে মধ্যে পেলে,
কি করে ভাসবে ডিঙ্গি উপধৌকনের তৈলে!


এইসব রাজনীতি ছেড়ে হোক শুধুই কবিত্বের প্রকাশ,
কবিগুরু, বিদ্রোহি কবি কি ছিলেন চাটুকারিতার দাস?