হাসিয়া কহিল বিধাতা, রচিব ধরাধাম,
কিন্তু "সম্পর্ক" কোন জীবে বর্তায়, প্রশ্ন পাহাড়প্রমান।


অগ্নিপরিক্ষার অয়োজন সমাপ্ত যখন,
জীবসকল  অনুর্ত্তিন্য হলেন তখন।
বিধাতা বুঝিল অস্মাপ্ত তাঁর সৃষ্টি,
সহজে অনুধাবন করাই হবে অনাসৃষ্টি।


রচিতে হইবে এমন এক জীব,
যে জীবে দয়া,মায়া,বিবেক, বুদ্ধি সবই বিদ্যমান,
কোথায় প্রয়োগ করেন ? অবোধগম্য গুনী মহান ।
যে  জীব সম্পর্কের বেড়াজাল ছিন্ন মুর্হুতে,
আবার সম্পর্কের জন্য অনেক কিছুই পারে,
অন্যয় আপরাধে প্রতিবাদ জানে,
আবার অত্যাচারীকেও পূজা করেন গুরুজ্ঞানে।
যে জীবেরে ব্যখা করিতে বিধাতাও অপারগ,
এমন জীব বহিতে পারে সম্পর্কের বিরাগ।
অভিমান,অপমান,ষড়রিপুর টান,
সকলি এক্শরীরে হইবে বিদ্যমান।  
অচেনাও সম্পর্ক গড়ে, হয় পরম মিত্র,
জীব্নভর বেয়ে চলে, সম্পর্ক নিমিত্ত।
ক্ষ্নিকে শুরু হয় সম্পর্কের জোয়ার,
আবার অচিরে শেষ হয় সম্পর্কের বিহার।


বিধাতার বিধানে হল সেই সৃষ্টি,
সম্পর্ক আছে বলেই এত কবিতা-বৃষ্টি।