জীবন-আসরে, চলার পথে চরিত্র নামক কক্ষে,
খসলে চুন পান থেকে, আর নেই রক্ষে।
তেলে বেগুনে জ্বলে ওঠে, এমন করেন ব্চন,
যেন রাজা দেবেন নিধান, হবে বিপক্ষের পতন।  


চালুনী করে ছুঁচের বিচার, এমন ওনার দেমাক,
নুন আনতে পান্তা ফুরাই,অভাবে নষ্ট স্বভাব।
কথার পিঠে কথা দিলে,রেগে অগ্নিসম্মা,
সব জান্তা জ্যঠামশাই,তোমাকে নিয়ে আর পারিনা।


ক্থায় করেন বাজীমাত, অন্তসার শুন্য,
টেনিদার অবতার, নিজেই নিজেকে অগ্রগন্য।
চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ে, এটাই তার চালাকি
শুভ বুদ্ধির হয় না উদয়, জীব্ন টাই ভেল্কি ।


দোষারোপে পারদর্শী, নিজে খুবই মহান,
তার কি দোষ খুজতে পারে, এটাই বিধান।
পরের সুখে খুজে পান, কারছুপির গন্ধ,
তিনবার ফেল করলে পরেও, ঘোচে না সন্ধ।



-তাং ২৯/০৪/১৭


বিঃদ্রঃ- "টেনিদা" মহান সাহিত্যকার নারায়ন গঙ্গোপাধ্যায়ের এক কাল্পনিক চরিত্র।