শ্রাবণের বারিধারা করে উপেক্ষা জন্ম আমার
প্রেমে মাতোয়ারা প্রাণসখা হারা পিতামহী আবার।
যেতে যেতে পথে চন্দ্রিমা রাতে ঐ দেখা যায় ভোর
একে একে শাখে মুকুলে আসে বালকের কৈশোর।


কতদিন রইব পড়ে জনসমুদ্রে একা বাঁচা দায়
মৌসুমি যে লেগেছে নাবালকের গায়।
ফুলের মধু ভ্রমর টানে সুগন্ধে টালমাটাল
এখন বলি সে ছিল কাঁচা পাকলে বাড়ে ঝাল।


শৈশব যার তারে দিয়ে দেব শেষবার
দিয়ে দেব তারে কৈশোর যার,
যৌবন সে যদি চায় নেই অমতের উপায়
বার্ধক্যের জীর্ণতা কে নেবে নবগ্রহে গ্রহীতা কোথায়?