মেয়েদের স্রষ্টা রূপ দিয়েছেন;
কিছু মেয়ে সে রূপ বিকে খায়,
কেউ যখন ওদের বেশ্যা বলে,
তখন তাদের মানে আঘাত পায়।


ওরা স্রষ্টা প্রদত্ত প্রকৃত রূপেও
কিছুতেই হতে পারেনা খুশি,
সার্জারী আর মেকাপ করে,
আসলকে করে পঁচা-বাসি।


কৃত্তিমতার সাথেই সখ্যতা বেশি-
প্রকৃত রুপে ভরেনা তাদের মন,
দাম্ভিক পদে হাটে রাস্তা-ঘাটে
কটাক্ষ দৃষ্টিতে ঝলসে কত জন।


রূপের অহমিকায় বিভোর হয়ে
কেটে যায় সাজগোজে রাত-দিন,
নিজ রূপে নিজেই মত্ত হয়ে থাকে
এভাবেই তাদের যৌবন হয় বিলীন।


যৌবন তাদের কাটে রূপ প্রদর্শনে
বৃদ্ধ কালটা হয় বড় বেশি নির্মম,
কারো কাছে মূল্যায়ন পায়না তারা
জীবনটা হয়ে ওঠে বড্ড দুর্গম।


রূপ হলো বিধাতার দেয়া আমানত
যত্নে রাখলে বাড়বে তব সম্মান,
আমানতের খেয়ানত করোনা কভূ
নিজেকে করোনা অযাচিত অপমান।