সৈরাচারের রক্ত থেকে সৈরাচার ই জন্ম নেবে,
আর গনতন্ত্রের রক্ত থেকে জন্মাবে গনতন্ত্র।
সৈরাচারেরা জনগনের টুটি চেপে ধরবে সকাল সন্ধা,
আর জনগনের পক্ষে লড়াটাই গনতন্ত্রের মূল মন্ত্র।


সৈরাচারেরা থাকে সদা, রক্ত পিপাসায় বিভোর,
জণগনের রক্তে রঞ্জিত থাকে তাদের দু'হস্ত।
গণতন্ত্রীরা নেয় সদা জণগনের রক্ত ঋণের ভার,
জনগনের তরেই তাদের কার্যকলাপ সমস্ত।


সৈরাচার সেতো দেশের জন্য বড় একটি অভিশাপ,
জনগণের অধিকারে ওরা করে সদা হস্তক্ষেপ।
গণতন্ত্র দেশকে দেয় সর্বদা অভিসাপ মুক্তি,
গনতন্ত্রহীনতায় জনগণ করে যায় আক্ষেপ।


সৈরাচারেরা ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করতে চায়,
তাইতো শত ছল-ছাতুরীর আশ্রয় তারা নেয়।
গণতন্ত্রে ছল-ছাতুরীর নেই কোন অবস্থান
নির্দিষ্ট সময়ের জন্য তারা ক্ষমতার ভার পায়।


সৈরাচারেরা থাকে সর্বদা জনগন হতে বিচ্ছিন্ন,
জনগনের অভিশাপে ওদের ক্ষমতা থাকে নড়বড়ে।
'সু-শাষনের গণতন্ত্র' জনগনের আস্থার স্থান পায়,
জনগনকে সাথে নিয়ে ওরা সত্য-ন্যায়ের স্তম্ভ গড়ে।