ক্ষয়িষ্ণু আকাশের নিচে আচানক স্তব্ধ হয়ে যায় পৃথিবী।
আলো-আঁধারির আলপনা আঁকা ছোট্ট ঘরের দেয়ালগুলো যেন কাছে চলে আসে ক্রমশ।
শীর্ণ শিকড়ে আগাছা অতলে বিস্তৃত, জীর্ণ প্রাচীরে ধরে ফাটল।
এবার জরা-ক্লেশ সব ঘুচবার পালা।
ক্রমশ কম্পমান ক্ষণিকা আলয় ভাঙার শব্দ বেজে চলে অবিরত।
মহা সময়-আধারের মাঝে হয় প্রত্যাবর্তন, যেখানে জমা থাকে সব কথা।
কেউ নেই ওখানে।
শুধু আছে প্রচ্ছন্নভাবে মিশে যাওয়া আচ্ছন্নতা,
আর আছে ভাঙা-গড়ার অনন্ত খেলা।