কবিকুল তোমাদের প্রতি শ্রদ্ধা অবনত শিরে
তোমরা প্রকাশ করো প্রকৃতি,  স্রষ্টার সৃজনী সুধা ছন্দে
তোমাদের বিকাশ অনাপণে সমৃদ্ধ ক্ষুরধার মসী
হৃদয় সমৃদ্ধ করে, তোমরাই বাহন, দিশারী
আঁচড় কাটে অদৃশ্য, তোমাদের মুনশিয়ানায়
তোমাদের হুংকারে জনতার জড়তা কাটে
কুম্ভকর্ণের চৈতন্য হয় ।


তোমাদের হেমিল্টনের বাঁশরীর মতো ছন্দেআটা বাক্যরাজি
হৃদয় উদ্ধেলিত, কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে আন্দোলিত করে
পঙ্গপালের মত ছুটে চলে স্বাধিকার সাধনে
তোমরা ছাড়া কেইবা আছে এই বসুধায়
নির্বাক মৌন ধরিত্রী তোমাদের খোঁজে,প্রকাশের মাধ্যম তোমরা
পরকোলায় উদ্ভাসিত হয় তোমাদের চিন্তা চেতনা
তোমাদের ইন্দ্রজালিক বাক্যরাজি বিধাতার বাহন
তাইতো বলি মুরশিদ তোমরা, যারা এভাবে দেখে না
তারাই মূর্খ,


আমি তোমাদের সহস্রবার সালাম করি অবনত শিরে
কেননা তোমরা শ্লথ হলে মানব উন্নয়ন পরাহত
তোমরাতো কবিতা, সাহিত্যের মধ্য সীমাবদ্ধ নও
তাবৎ লিখনির মাধ্যমে তোমরা অবিন্যস্তকে ছন্দে আঁটো
আঁটকে রাখ পান্ডুলিপিতে, পৌঁছে দাও অপরের চেতনায়
তাইতো তোমাদের আবারও শ্রদ্ধা জানাই অবনত শিরে
শত বার,  হাযার বার ।।