কর্ম্ম মুখর দিবস শেষে
ক্লান্ত শরীর এলিয়ে দেই
রজনী ঘোর অন্ধকারে
দিগন্ত জোড়া চাদরে ঢেকে।


স্বপ্ন এসে হাতছানি দেয়
আগামি সকাল শুভ কামনায়
আকাশ ছোঁয়া চাওয়ার মাঝে
দিনগুলো যায় হেসে খেলে
শৈশব কৈশোর যৌবন পেড়িয়ে
হিসাব করে দেখি যখন
সময় তো নেইতো তখন।


আশাহত হৃদয় ছকে আটি মন
কি করতে পারিনি তখন
কি করবো এখন অল্প পরিসরে
লক্ষ্যচুত হলে চলবে নাতো
পৌছব এভারেষ্ট চুড়ায় এখন
নয়তো জীবন ভারে পথের মাঝে
ক্লান্ত শরীর যৌবন ভরা মন
থমকে দাঁড়িয়ে, যাবেতো মিলিয়ে
মিতৃকায় গড়া কায়ায়
চলমান লহুধারা থমকে দাঁড়াবে
বিন্দু থেকে বৃত্ত গতি তখন উল্টো
মিলিয়ে বিন্দুতে আবার
যৌবন শাখের পল্লব রাজি
বিকশিত হয় যদি সৃষ্টির কল্যানে
মানবতা থুবড়ে পড়েছে যেথা
ক্ষুরধার মসি হেথা শানিত অসি
ঝিলিক দিয়ে বান হেনে অন্তরে সবার
উড়িয়ে দাও বিজয় কেতন মানবের তরে।


রোজ নামচার একদিন একটি ক্ষণ
লিখে যাই বরষের গান
যদি পাঠে আনে অনুজ আমার
চলার পথটি সুগম হবে তার
যদি চোখ বুলিয়ে নেয় একবার
অগ্রজের রোজ নামচা সমাচার।।