স্রষ্টা সব কিছু সৃষ্টি করেছেন মানব কল্যাণে
যা কিছু দৃষ্ট হয়, কিছু তার কল্পনা করা যায়
অনেক অনেক কিছুর রয়েছে যা অনুমেয় নয় ।


সব কিছু যেমন স্রষ্টা করেছেন দান, ভালবেসে
চলছে ওঁ তার অনুশাসনে অলঙ্ঘিত নিয়মে
সৃষ্টির ছোট একটা গ্রহে বসবাস, দৃষ্ট হয় প্রাণীকুলের
দোজখ বেহেস্তের স্তর রয়েছে পনেরোটা
দেখতে যদি পাব, তাহলে স্রষ্টার শান কোথায়
যা কিছু দিয়েছেন ধরায় তা নিয়ে তুষ্ট হতে হয় ।


বিগ বেনের মাধ্যমে সৃষ্টির রহস্য উৎঘাটনে
চিন্তার বিকাশ যা কিছু ঘটাতে চায়
স্রষ্টা মানুষের স্পর্ধা দেখে কি ভাবেন
নির্বোধ নাকি সুবোধ?
এতটুকু বানী পৌঁছে দিয়েছেন, সংকীর্ণ মস্তিষ্কে
নেই এত বড় ধারণ ক্ষমতা, যেয়ো না গণ্ডির বাহিরে ।


মানুষ হয়েছে সভ্য, অনেক কিছু আবিষ্কার তার কল্যাণ কর
ধ্বংসাত্মক, কল্যাণের পরিপন্থী অনেক কিছু তার
স্রষ্টার অফুরন্ত ভাণ্ডারের চাবিটি হাতে কার ?
সুমতি নেইতো তার, জাতিসংঘের সনদ হাতের মুঠোয় তার
অধিকার একারই সব কিছু ধ্বংস করার
হাজার কল্যাণ বিলীন হতে পারে অণু সমান মারণাস্ত্রে তার
মোড়ল দেখছে তার পেয়াদা দিয়ে
যে নয় তার বশ্যতার ক্রীড়ানক সে হবে ড্রোন হামলার শিকার
পৃথিবীটা অস্থিতিশীল সে তো মোড়লেরই অবদান
যত কিছু করছে ব্যয় নিমিত্তে ধ্বংসের,
এ সম্পদ যদি ব্যয় হতো মানব কল্যাণে
কর্ম শেষে সবাই তো পেট পুড়ে খেয়ে
নিশ্চিন্তে ঘুমাতে পারতো
মোড়লের নীতির বাহির হলে কঠোর বিচার তার ।
স্রষ্টার কাঠগড়ায় দাড়াতে হবে একদিন সবার ।।