ওতো করতে হবে। ১৪ বছর পার হলে মেয়েদের হাত ধরে এই সংসার টানতে থাকে,
এই অভিশাপ থেকে আজও মুক্তি পায়নি নারী।
পাবেও না কোনদিন কারন সৃষ্টির মূলে ইঙ্গিত-
নারী প্রজন্মের বিস্তারবাহক; তাকে দিয়েই তাই গর্ভধারনের মত কঠিন কাজ করান হয়।


বড় আশ্চার্য্য তারা প্রতিবাদ জানাতে পারে না, না, পারে না তাও ঠিক নয় তবে কি জানো;
তাদের এমন বৈশিষ্টে সৃষ্টি করা হয়েছে যে জন্মের-
পর যখন একটু বুঝতে শিখতে শুরু করে, তখন
থেকেই পুতুল খেলার মাধ্যেমে সূচনা হয় তাদের সংসারচিন্তা আর সন্তান ধারনের প্রবৃত্তি।


আজকাল দেখা যায় আধুনিকতার দোহাই পেড়ে কেউ কেউ গলা ছেড়ে হাত উঁচু করে বেশ
বাহাদুরি দেখাতে চায়; হাসি পায় বুঝলে যখন
দেখি শিক্ষিতা হয়েও মুর্খের মত ন্যাকামি করে।
কিসের কি বাস্তবায়ন। রাত হলেই তো সেই মশারী টানানো বুকের মধ্যে আকুপাকু পুরুষ।


তাহলে এই যে বুলি আওড়ান তার মূল্য কি? কে দেখে এসব? আর কে বা করে মূল্যায়ন নারীবাদের,
নারী কেন যে এই সত্যের বিরোধীতা করে এটা সত্যি বুঝে আসে না, সৃষ্টিতেই স্বীকৃত আনন্দদায়িনী।
===============  =============
২২ মার্চ ২০১৬, মঙ্গলবার