এই লাল-সবুজ পতাকার দিকে তাকালে
কেন জানি বুকের ভেতর নেচে উঠে বিপুলে!
মনে পড়ে সেই সব মেধা দীপ্ত শব্দের অলঙ্কার!
কবিতার চরনে চরনে দেখি মুক্তি যুদ্ধের ঝঙ্কার।
কাব্যের প্রতিটি অধ্যায়ে রক্তে রাঙানো স্মৃতি
আহা সেই কবির বিনিদ্র রচিত সমর  নীতি
বকুল কুড়ানো ভোর- প্রখর রৌদ্রের উত্তাপ!
মনে পড়ে সেই সব তীক্ষ্ণ বুদ্ধির দুর্দান্ত প্রতাপ
সেই যুদ্ধের কিংবদন্তি রাজেনৈতিক মহাকবি
রণ সাহিত্যের নির্ভিক কালজয়ী অহংকার
সেই সব কালোরাতের ত্যাজদীপ্ত হুঙ্কার
ঈগলের মতো তীক্ষ্ণ দৃষ্টিতে যুদ্ধের সমরে
রচে গেছো বাঙ্গলী মুক্তির উপন্যাস বিস্তরে
সেইদিন তন্ময় চোখে  রাশি রাশি বিস্ময় নিয়ে
তুমি বঙ্গ তাজ-”তাজঊদ্দিন আহম্মেদ
লাল-সবুজ পতাকার আঁচলে
অমর কবিতাখানি রচেছিলে রাঙা কালিতে
লক্ষ শহীদের বুকেতে-লক্ষ মায়ের ইজ্জতে
স্বাধীন বাংলাদেশ শিরোনামে
যদি কখনো পথ ভুলে যাই খোঁজে নিবো তোমাকে
সাড়া দিও হে রাজনৈতিক মহাকবি ক্লান্তির শোকে।
--২৪-০৭-২০২১ ইং,রাওনাট,কাপাসিয়া,গাজীপুর।