একটা দুটো কথার বুলি
শিখছে টোটন খোকা,
দুষ্টুমিতেই ভারি দুষ্টু
যায় না কোনই রোকা।


এ ঘর থেকে ও ঘরেতে–
গেলেই ভীষণ ব্যস্ত,
রাগ দেখালে, খিল-খিলিয়ে
দাঁত দেখিয়ে হাসতো।


কখনো কাঁদে, কখনো হাসে
মায়ের বকুনি পেয়ে;
খানিক বাদেই ব্যস্ত, হয়–
আবার ভুলে গিয়ে!


রান্নার ঘরে ঢুকতো যখন
ফেলতো তেলের শিশি ,
মারটা তখন খেতো মায়ের
টোটন নিশিদিশি।


বজ্জাতের-ই ধাড়ির ধাড়ি
টোটন খোকাবাবু ,
মায়ের আদর পেত যখন
হতো তখন কাবু!