তোমার হাতের ‘পরশ’,          বাড়ায়ে হাজার হরষ,
                  জড়ায়ে রাখে আমায়,
এ যেন মাস-বরস                 থামে না আর, তরস্ ,
                   ওঠায় আবার নামায়  ।।
দোলায়, দোদুল দোলা,           আমারি মনের গোলা,
                  থামায় কে বা থামায়!
আমায় করেছে ভোলা,            বানায়ে মনের ডোলা,
                   স্থির-ই করেছে ধামায়  ।।
আমায় বানায়ে সাথী-              সকাল, কিংবা রাতি
                  দিয়েছো ঠাঁই মন্দিরে,
ফুলাই আজও ছাতি,              করি ও  মাতামাতি,
                 করেছো, আমায় বন্দি'রে  ।।
ধন্য আমি তাই,                   পরশে পেয়ে ঠাঁই,
                    হরষে হার মেনে-,
সবই হেথায় পাই-,                তবে গো কোথায়  যাই-!
                  জীবন জোয়ার বানে   ।।
সবই আমার ভাগ্য ,                যাহা- পুজোয় লাগ্য
                 তাহা- তোমারি ছোঁয়ায়,
আহা-, বাজাই ঢাগ্য,               এমনই সবই থাক্’গো,
                 সবই তোমার দোয়ায়   ।।