জীবনে ‘রোশনা’ আসি
    কালিরে করিছে কিরণ,
তবু সে- বলিছে শাষি
    ‘গরবে নাহি যে হিরণ’ ।
মনেতে তাহারি খুশি-,
    দ্রুত, গগনি ফুঁড়ে-
এ মনে রাখিছে পুষি,
    তাহাতে হৃদয় জুড়ে-
পরব বাড়িয়া চলে- ।
    গরব নাই যে তবু-
যে দিকে তাকাই দলে,
    দলেতে চলিছে প্রভু ।
নিশা যে কাটিয়া কবে
   আসিছে মনের ভোর
জানিনা, হাঁটিছে সবে
   খুলিছে আপন দোর ।
এ মনে তাহারি নেশা
  খুশিরি ভাঙিয়া বাঁধ
জীবনে- হইছে পেশা,
  জীবনে শত উন্মাদ ।