সভ্যতার শিঁকড় ছিঁড়ে
রক্ত ক্ষরিত বুকটা চিঁড়ে
উষার আলো দিই নিভিয়ে
ছাড়িয়ে_ নব যৌবনের দিগন্ত
নিংড়ে মুছে করি সাফ
এই সভ্যতা; এই জনপদ
মাটির সাথে দিই মিশিয়ে
মিথ্যে যত আহ্লাদী......
রঙিণ অবয়ব
এই মায়াবী সংসার
জ্বালিয়ে, পুড়িয়ে ধ্বংস সাড়া
মিথ্যে আভিজাত্য
মিথ্যে ভার।
ভাল লাগে না কিছু আর!!!
যখন শুনি-
মূর্খেরা সব
রঙিণ করে এই জনপদ
সভ্যতারই নেয় পিছু।
তখন ভাল্লাগে না কিছু!!
যখন দেখি..........
তারাই আবার----------------
রঙিণ সূতোয় তুলছে পাল
ছাগলগুলো ধরছে হাল
আকাশ মাটি জয় করিয়া
আষাঢ় মাসে জোড়ছে গাল
কল্পনাতে দেখি............
ওদের কেমন রক্ত চোখ
সূশীল নামে তারাই আবার
বুক ফুলিয়ে নিচ্ছে সূখ
বুকের রক্ত হিম হয়ে যায়
কাকে শুধাই-
"শক্ত হাতে তাদের রোঁখ"
কে নেবে ভাই; কে নেবে
জং ধরা এই সমাজের
মুখোশ খোলার ভার।
কিছু যে, ভাল্লাগে না আর!!


যখন দেখি আইন-সভাতে----
মূর্খের দল আইন রচিয়ে
ভেংচি কাটে এই সমাজে
শিক্ষিত-জংলীরা
তামাশা দেখে মরি লাজে
তাদেরই পা চাঁটে
গলায় নিয়ে ফুলের মালা
অভ্যতার শিঁকড় মোড়া
কেমন করে ঝাটে
আড়মোড়িয়ে সূশীল বাবু (?)
বুক চিতিয়ে আগ্ বাড়িয়ে
পিছন ফিরে লেজ গুটিয়ে
কেমন করে বলি-
জগতটই মিছু।
ভাল্লাগে না কিছু!!!