হাঁড়ির খবর ফাঁস করো না; হবে ইচঁড়ে পাকা
তেল মাখলে রুই-কাতলে, ঘুরে ভাগ্যের চাকা।
সত্যের ঢাক,তীর্থের কাক, কই মাছের প্রাণ
রাঘব বোয়ালদের তোষামোদে, মিলে পরিত্রাণ।
হুজুর সেলামী দিতে দিতে মাথায় চড়ে খুন
ব্যবসায় জ্বলে লাল বাতি, বুকে তুষের আগুন।
আমড়া কাঠের ঢেঁকি থেকে, হলে টাকার কুমীর
আমরা শুধু চুনোপুটি, তোমার তরে শীর।
বিসমিল্লায় গলদ করেও, বহাল তবিয়তে
সখ্য যে তার, গভীর জলের মাছের সাথে।
শিকার করে দুটি পাখি, মেরে এক ঢিল
আসমানীদের রক্ত চুষে, কালের শকুন- চিল।
পান থেকে চুন খসলে,  _পটল তোলার দেশে
এখানে তারা সব সয়ে যায়, কলুর বলদ বেশে।
গফুর মিয়ার পাকা ধানে, মই দিচ্ছো অবিরত
বাড়া ভাতে ছাই দিয়ে যায়, মানিক শত শত।
ফুল বাবুরা বিচারপতি(?); ঘুমায়- নাকে দিয়ে তেল
রাঘব বোয়ালদের ছেলে-খেলায় "গফুর মিয়ার" জেল।
শ্রী_ ঘরে গফুর মিয়া ধুঁকে ধুঁকে মরে
ফুল_বাবুরা মনের সুখে, হাওয়ার ভেলায় চড়ে।
আসমানীরা করজোড়ে যায়, দু,কুল দিয়ে আসে
তোমরা এসব দেখে যাও; ইয়াসমীনের লাশে।
হ্যাঁচকা টানে না খুলে যায়; রুই_কাতলের ভূষণ(÷÷÷÷÷)
বিবেক চাচা হেসে বলে-" সব অরণ্যে রোদন!"