ওহে পাঠিকা কান্তা কামিনী
অবলা ললনা ঊষা সীমান্তনী!
রূপের ঘনঘটায় এক অপরূপা রমনী
তিলকে তিলকে ভরা এক দুলালিনী!
তোমাকে দেখে হারিয়ে সব নির্বাক আমি
এলো কেশে বাহারী রূপে রূপান্নিত তুমি!
মায়াময় আঁখিদ্বয় কেড়ে নিলে নজর
ফিরছেনা চোখ বলছে কিছু ভাংছে বুকের পাজর!
নসীকা তোমার গোলাপ রংঙে, টগবগিয়ে লাল
কর্ণ ভারী তীক্ষ ভাবন, মসৃণ দুটি গাল!
ঠোট দুটো বেশ রক্ত জবা, ফেটে পরা ডালিম
সুবহানাল্লাহ্! বলছি যে কত, বলছি আরো আমিন!
চুলের বাহার রূপের জোয়ার উদয় হওয়া রবি
লিখছি শুধু তোমায় নিয়ে, ডাকো যে আমায় কবি!
কাব্য সুরে মনের ক্ষুদা মেটাবার পেয়াস
দেখছে যত তোমায় দুচোখ আরো জাগে আশ!
বলবো কি আর মুখ ফুটিয়ে তোমার রূপের কথা
বুজে নিও সুহাসিনী আমার মনের ব্যাথা!
দূর না করো! ঠাই পেতে চাই, তোমার মনের ঘরে
আগবাড়িয়ে বলছি যে তাই, নেওনা আপন করে!
দু-চারটা গোলাপ না হয়, নাইবা দিলেম তোমায়
তাই বলে কি থাকবো দূরে, ডাকবেনা কাছে আমায়??