লক্ষ্মী প্যাঁচা ভ্রমে শস্যাগার প্যাঁচা পুষছিলে মহানন্দ
যেদিন বুঝলে  এ তো লক্ষ্মী র বাহন নয়
তুমি ও বাঁচলে বন্য়প্রাণী সংরক্ষণ আইনের হাত থেকে
স্বাধীনতা পুনঃবহাল হল উভয়ত
.
তোমার ইচ্ছাধীন অনুভূতি , তোমার ইচ্ছাধীন মন
যে দাঁড়ে তুমি দোল খাচ্ছিলে সানন্দে
প্যাঁচার মোহিনী ডাকে মোহরের খঞ্জনী
পায়ে পরেছিলে  স্বেচ্ছা বেড়ি
সে শিকল বলে দিয়েছিল স্পষ্ট
এই অর্থ গত প্রেমে তুমি পরাধীন
প্যাঁচা ও আউড়ে ছিল বিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ
এই দাঁ ড়ে স্বাধীনতার হাওয়া ও হানি কারক
সে প্যাঁচা মোহময় রাতের কুটুম্বিতায়
তোমার কানে এঁটেছিল কুলুপ
নিশাচর শিকারির দিনের খিদে , ছিন্নভিন্ন তীক্ষ্ণ নখ রে
আগুন ওষ্ঠে পুড়ে ছারখার তোমার হৃৎপিণ্ড
.
শেষমেশ তুমি বেঁচে গেলে নক্ষত্রীয় চক্রান্তে
অন্য এক গ্য়ালাক্সির এলিয়ান চাঁদ
প্য়াঁচাটাকে আমন্ত্রণ জানালো স্বর্গীয় ডেটের
তুমি মুক্ত হলে দীর্ঘদিনের শিকল,ভোর ছুঁয়ে দিল চোখের পাতা|