শুকতারার কাঁপন    


দরজা খুলে দিলে বপন করা ঈশ্বরীমন্ত্র  সাঁতার দিতে থাকে বাতাসে,
গাছের সৈকত জুড়ে আমি মেঘ ছায়ার ভূমিকায়-
বাঁশি জন্মের কাল থেকে স্নিগ্ধ, স্থির শান্ত জল
তবু কান্নারা ঘসা চাঁদের ভাবনা থেকে বাসন্তিক কথা বলে যায়


পলাশের একটা জন্ম শুয়ে আছে সমগ্র পিপাসায়,
তার ভেতর দিয়ে সমুদ্রে যাইনি কখনো,
আলপথ নিয়ে আসা ঢেউ আছড়ে পড়ছে সবুজ পাতা জন্মের উপর


শুকতারা দপদপ্ করে বুকের ভিতর,
তার সাথে আকাশের আর্তি মিশে গেলেই কোকিলের ডাক
বাতাসে মাথুর পেরিয়ে যায় ঝরা শিরীষ পাতা


পানকৌড়ি ডুব দিতে থাকে অবিশ্রান্ত নিশ্বাসে -
ব্রহ্মজ্ঞানী হয়ে যায় কাঁপন লাগা জল