একটি কিশোর তার দুরন্তপনার কৈশোর ফেলে,
যখন প্রত্যাশার পাহাড় বেয়ে প্রবেশ করে নবযৌবনে,
নব যৌবনের চির সবুজ আত্নবিশ্বাসের স্পর্শতায়,
সাজাতে চায় সে তার স্বপ্নীল ভুবন।
যৌবনের প্রাতঃকালেই দাঁড়িয়ে সে উপলব্ধি করে,
এই সমাজটা দাঁড়িয়ে আছে কঠিন এক বাস্তবতার উপর,
মানবিক হৃদ্যতা,সামাজিক সৌহার্দ্যতা কিছুই নেই এখানে,
এখানে আছে শুধু একরাশ হতাশা আর বুক ভরা বিষন্নতা,
আর আছে মানুষে মানুষে বিভেদ আর বৈরিতা।
তখন সে চোখ দুটি বন্ধ করে চলে যায় অতীত স্মৃতিতে,
মনে মনে ভাবে যদি যৌবনকে পেছনে ফেলে,
আবার চলে যাওয়া যায় স্বপ্নীল কৈশোরে।
তারপর,চোখ দুটি খুলে দূর দিগন্তে তাকিয়ে থাকে,আর ভাবে....
ফিরবো কি করে আমি ফেলে আসা কৈশোরে,
কারণ, যৌবন এটাইতো মানুষের আসল জীবন।


রচনাকাল))  ২২ /০১/২০০১