সে কোনো অভিভূত চিঠি বহন করেনা।
বিষাদমাখা মনটাকে নিবেদিত করে
জলাশয় পার,ধানক্ষেত পাড়ি দিয়ে
আনে হৃদয়ের কথা,
আমি হয়তো সেই,রজনীর তরুলতা;
আর মন্দিরের ঘন্টাধ্বনি।
যার সাথে সন্ধি বহুদিনের।
আমি গোধূলির নাম দিয়েছি
ঘুড়ির জন্য নাটাই কিনেছি।
আমার সৌহার্দ্য মুখে কাপড় গুঁজে থাকা
বৃদ্ধ মায়ের সাথে
কিংবা পথ চেয়ে বসে থাকা ক্লান্ত বাবার জন্য।
সহস্র মানুষের অশ্রু কিংবা মৃত্যু বহন করি আমি।
কেমন যেন ভয় হয়।
নিকটবর্তী মাঠ যেন বহুদূর মনে হয়
ভূলে গেছে সবে আজ মায়া-অভিনয়।
শুধু একা পড়ে আছে গহীন অরণ্যের ভৌতিক ডাক।