রেডিওটা পড়েছিল ধূলোর মাঝে।
কতদিন হলো;রোদ আসে আবার চলে যায়।
বর্ষাও আসে,তারপর?
মৌনতা কর্কশ চিৎকার করে।
সেই কবে শুনেছিলাম ''আকাশবাণী''
সন্ধ্যার ভয়াল আমেজে,
দিন দুপুরের হতোদ্যম মনে।
কারো বজ্রবাণী হুংকার হয়ে আসত কানে,
যেন ভেদ করে ফেলবে সব।যত বর্জিত
আনন্দের সীমারেখা।
বুকের গভীরে ঢিপঢিপ করত।
কখন শুনব অক্লান্ত সেনাদের কথা,
বহুতল দালান ধসে পড়ার কথা।
গহীনে জাগাত সাড়া
ভোর লিখত দাঁড়া।
আমি দাঁড়িয়ে যেতাম।
সেও চলত আমার পাশে,
আমার সাথে;
জনমুখরিত কোনো এক
রণ-ময়দানে।


নিত্য যিনি আমাদের উত্সাহ-অনুপ্রেরণা দিয়ে যান,সামনে এগিয়ে যেতে সাহস যোগান,অনবদ্য সব কবিতা এবং অনুবাদের স্রষ্টা,ভালোবাসায় সিক্ত মানুষটি শ্রদ্ধেয় ''মার্শাল ইফতেখার আহমেদ'' কে কবিতাটি সম্মানের সাথে উত্সর্গ করলাম।