বাজিতেছে,ভাঙ্গা পুড়া বাঁশের বংশী,অশ্রু সিক্ত কানন!
ভাসিতেছে ব্যথিত সুর,উথাল হাওয়ায়,মেঘাচ্ছন্ন গগন।


কেহ এখন শুনেনা তান,কাঁদেনা মোর পুড়া বংশীর সনে,
একদা মোর প্রণয়িনী,ভূ ভাসাত অশ্রু জলের বানে।


বন্ধ করতে বংশী কান্না,ছুটে আসতো এলোমেলো কেশে,
চক্ষে দেখে বারিধারা,কাঁদত প্রিয়া পাগলিনী বেশে!


সিক্ত করতাম শাড়ির আঁচল,মুসল ধারে অশ্রু বৃষ্টি পাতে,
স্ফীত হেসে বলত প্রিয়া,ফের কাঁদাতে,বংশী দিয়ে হাতে।


এখন;সে-ও হারায়েছে নয়নের সুখ,ভুলে গেছে কাঁদতে,
চিত্ত সুখে কাঁদি আজও,পারিনা তাই;নয়নের পাড় বাঁধতে!