যেনে নাও শুরুতেই,
রহিয়াছে যতেক অজানা;
হয়েছি অন্যের আমি,
হৃদ গৃহে তাহার ঠিকানা।
হবে না হাটতে আর,
অনিচ্ছায় তোর হাতে ধরে,
দিয়েছি অন্তরে মুছে!
কখনো যে আসবে না ফিরে!
লাগে না হাসিটা ভালো!
থাকে সদা বদনটা কালো!
পেয়েছি চাঁদের ছুয়া,
হৃদাকাশে লাগছে যে ভালো!
তবুও আসব কল্য!
স্মৃতিগুলো সাথে করে নিয়ে;
হাতে ধরে সাত পাকে,
তোকেই যে নেব করে বিয়ে!
ছিল যতেক জরুরি,
ইতিমধ্যে হয়ে গেছে সারা,
দেরী হলে আর কিন্তু,
ক্ষন গুনে যাব আমি মারা!
প্রারম্ভিক লেখা পড়ে
অন্তরে জাগে না যেন ভয়;
এমন দৃশ্যের দেখা
কাল স্রোতে নাহি যেন হয়!
ক্ষমা করে দিস তুই!
ক্ষণিকের দিয়েছি যে দুখ!
গত হলে রজনীটা,
হৃদাকাশে এনে দেব সুখ।
পাচ্ছি যে নিজেই কষ্ট!
মজা করে লিখিয়া কুকথা;
তুই হলে প্রাণ মোর,
হৃদয়ে যে রয়েছিস গাঁথা।
মন থেকে ভালোবাসি,
রূপে গুণে মনোমুগ্ধ হয়ে;
চন্দ্রমা হারিয়ে যায়,
যখনই হাসে ঠোঁট দ্বয়ে!
বাঁচবো না তোকে ছাড়া!
তুই মোর অন্তরের তান!
ভেতরে আছিস বসে,
বাজে তাই টিকটিক গান।
দূরে থাকা কালেও যে
পাই দেখা মোর স্মৃতিপটে,
তুই ছাড়া ক্ষীণ ক্ষণ,
স্বপ্নেওযে নাহি মোর কাটে।
২৬/১০/২০২২