আকাশে কেবল জোসনার চাঁদ হাসে
তিনি আছেন গভীর ভাবনায় আরো
মুনাফিকদল হেনস্তা করতে আসে
বলে; দেখাও করে চাঁদটাকে দুটুকরো।


তিনি হেসে বলেন; সাধ্যতে নেই আমার
যা করি সব তাহারই ইচ্ছাতে
খোদা যদি অনুমতি দেন অধমেরে
আজকে জগৎ ডুববে মোজেজাতে।


অতঃপর তিনি আসমান পানে তাকান
মহান খোদার নির্দেশের অপেক্ষায়
যেইক্ষনে ঠিক ওহীর নির্দেশ পেলেন
চাঁদকে দুভাগ করলেন, আঙ্গুলের ইশারায়।


একি যাদু! একোন কেরামতি!
কাফেররা সব হতবাক হয়ে দেখে
বললো; আব্দুল্লার পুত্র মস্ত যাদুকর
আজকে প্রমান দিলো সবাইকে।


তাই বলে কি যাদুর মায়ায় পরে
ছাড়বো মোদের আরাধ্য দেব-দেবী
যতই ডাকো এক খোদার নাম ধরে
বুঝে গেছি, আসলে তুমি কালের মস্তকবি।


বাপ দাদাদের ধর্মছাড়বো
সে ঘোর পাপ, সকলেই তা মানি
কোনো মানব কবির রচনা কুরআন
কিভাবে হয় সে কিতাব আসমানি?


মুনাফিকদের আচরনে
তিনি ব্যথিত হলেন ভিসন
তখনি নব ওহীর বার্তা দিয়ে
খোদাতা'লা জিব্রিলকে পাঠান।


হে মুহাম্মদ; ওরা কখনোই মানবেনা
যতই দেখান মোজেজা ভুরি ভুরি
ওরা পিতৃপুরুষের ধর্মের বিনিময়ে
রেখেছে পরকালে দোযখ খরিদ করি।


পাক কিতাবে বললেন খোদা:
সুপথের ঠিকানা, সেতো অমূল্য সম্পদ
যাদের আমি দান করি ভালোবেসে
তারা ব্যতীত অন্যেরা সব জাহান্নামের আপদ।