- :বড় কবিতা- ১০ :-
মোহাম্মদ আলী চৌধুরী।
ছি! ছি! একি বলিলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি,একজন আওয়ামী বুদ্ধিজীবী,
একদিকে তিনি কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা আওয়ামী
লীগের সদস্য,অন্যদিকে সরকারি
চাকুরিজীবী।
সত্যকথা বলেন তিনি, তারা কঠোর পরিশ্রমী, ছাত্রলীগের নেতা
কর্মীরে চাকুরি দিতে আমি বাধ্য,
দুজন ছিলেন আবার গোপাল গঞ্জের টুঙ্গি
পাড়ার বাসিন্দা, এটাই তাঁদের বড় পরিচয়,চাকুরি দিতে করিয়াছি যথাসাধ্য।
জগন্নাথ বিশ্ব বিদ্যালয়ে সাধারন ছাত্র বা
চাকুরিপ্রার্থী বলতে কিছু নেই। এটাই তাঁদের বিশেষ যোগ্যতা,
চাকুরিজীবী রাজনৈতিক দলের সদস্য
হবেনা,সার্ভিস রুল কি বদলে গেছে?
নাকি এটা ভি সি সাহেবের অজ্ঞতা।
বছর দুয়েক আগে,অতি উৎসাহ আর
অনুরাগে,ছাত্রলীগের সভায়,বলেছিলেন
হায়,উপদেষ্টা তওফিক,
তোমাদেরে চাকুরি দেওয়ার তরে,তদবির করি আমি সারাদিন ভরে,বি সি এস লিখিত করলেই পাশ, চাকুরি পাবে ঠিক।
আমি সাধারণ লোক,স্বাধীন দেশের নাগরিক,তোমাদের সব অপকর্ম আমি জানি ঠিক,খাও সুধা সঞ্জীবনী,
সোনার ছেলেদের অবদান অনেক তাঁদেরে ৯৫% চাকুরির কোটা দিতে
সংবিধানে আনোগো সংশোধনী।
রচনা কাল:-
ঢাকা২৮/০৪/১৭
বেলা৩-৪৫
* ভি সি সাব সোনার ছেলেদের শুধু চাকুরি দিয়েছেন।সম্মান দেখাতে চন্দ্রবিন্দু দেননি।আমি দিলাম।