মগ্ন বাসনায় উলঙ্গ মন্দাকিনী,
দেওয়ানেরা করে কতো হাসাহাসি।
কিন্তু-সেই হাসিতে আছে প্রতিবন্ধকতা,
চোখাচোখি হলে ফাঁসির মঞ্চ হবেনা ফাঁকা।
মদিরা মত্ত আনন্দ ধারায়-
ডাকে যেন কৃষ্ণ কানাইয়া।
নূপুরের রিনিঝিনি ডাকে-
'ফিরে এসো,
কাছে এসো তুমি প্রিয়ে বকুলের তলে।'


স্মরণের মণিকোঠরে সুমধুর প্রবচন,
দুটি তনু একাকার তাতেই আস্ফালন।
লজ্জা ঘৃণা ভয় ভিতি-
নেই কিছু আজ অপেক্ষায় শুধু কালোরাত্রি;
দিশেহারা যৌবন পাখি-উড়ে চলে দূর বনে,
পেরিয়েছে কতো বৃক্ষলতা আপন মনে।


ধ্রুবতারা জেগে উঠে অমানিশা চিরে,
উলুধ্বনি শুনি কানে লক্ষী ফিরে ঘ‍রে।
অকুল পাথারের ব‍্যাকুল মাঝি,
নিঃস্ব চাঁদ সদাগর হারিয়াছে বাজি।
পারো যদি জাগো লক্ষীন্দর,
ডাকে যে তোমার বেহুলা জাগো সত্বর।


***********
তাং: ‌১৯/০৮/২০১৮ ইং
০২ ভাদ্র,১৪২৫ বাংলা
সকাল:১০.২৯
নিজ বাসভবন,ধ‍র্মনগর
উত্তর ত্রিপুরা, ভারত