পাহাড়ের মতো বড়
দাঁত গুলোর ফাঁকে,
অট্টহাসি হেসেছিল যারা
ছিনিয়ে নিয়ে ছিল তারা,
মধুছন্দার জীবনের ছন্দ।
আবার‌ও নিজেকে গুছাতে চেয়ে ছিল সে,
ঐ নির্লজ্জ রাবনের আঁচর।
রক্ষা তো মিলনি তার ,
হয়েছে কত অনাচার ।
জল্লাদের অট্টহাসির পর ,
শোনা যায় যামিনীর বুক চেরার শব্দ।
বিদ্যুৎ চমকে মাঝে দেখি,
ঐ তম্বীর বারি ধারা।
ঝলকে ঝলকে দেখি
ঐ স্রোতস্বিনীর-
প্রেম মহিমার ছবি খানা।
ঢেউ এ ঢেউ মিলে যায়,
প্রেমের নিবিড় টানে,
নদী বহে যায়-
দূর বহু দূরে-
কোনো ও এক সাগরের টানে।
তবুও বিফলে রাবণ আজ‌ও,
স্বর্গের রাস্তা ফুরায়নি এখনও;
মধুছন্দা রয়ে গেল আজও অনাহত।