রোদ বৃষ্টির সাত রঙে স্বপ্ন আাঁকে ছমীরন।
মায়াবি দিগন্তের পর্দায় ভবিষ্যত সাঁজায় ।
স্বামীর পৈত্রিক প্রাপ্তি-
সর্বসাকুল্যে এক টুকরো সবুজ বাগিচা ।
প্রতিদিন সবুজে সবুজ সাঁজাতে
নোনাচর গায়ে মেখে হেলে পড়ে দেবতা
এবং ডুব দেয় ছমীরনের বুকে।
সুশীতল পরশে বন্টন নামায়
স্বাক্ষর করে দু’জনে- সমানে সমান ।
সময় হেয়ালী করে। পৃথিবীর সমস্ত জলরাশি
হুঙ্কার ছেড়ে বিদীর্ণ করে ওদের বাগিচা।
স্বাক্ষরিত বন্টন নামায় তবুও অবিচল দু’জনে।
অবশেষে ক্ষুধার রাজ্য পৃথিবী হয়ে উঠে গদ্যময়।
অনাকাঙ্ক্ষিত এক বটবৃক্ষ সুবিশাল
থাবার অন্তরালে আঁকড়ে ধরে ওদের বিশ্বাস
এবং চোখের নিশানা ক্রমশ: রূপ নেয় কামনায়।
সবশেষে ছমীরনের ধরিত্রী উন্মোচন
এবং জমির ভেতরে উদর পূর্তি।!
জীবন স্বস্তি পায় আর ছমীরনের
স্বপ্ন ভেসে চলে
দু’চোখের সমুদ্রে...।