কেউ খুঁজছে পথ বন্ধ সদর,
কিংবা উল্টো খিড়কি পথ;
কারোর নিঃশ্বাসে-
বার বার নিভছে তুলসী তলার প্রদীপ!
রবীন্দ্রসঙ্গীত চলছে কারোর আলো নেভা ঘরে,
কিংবা অপার্থিব ক্লাসিক্যাল রসস্বাদন;  
কেউ বড় ভারসাম্যহীন,পপ রক উচ্ছ্বাস;  
কাঁচের গ্লাসের ঠোকাঠুকি অসম্ভব উষ্ণতা লেনদেন;  
রঙিন আলোর শিখায় পতঙ্গ ঝাঁপ-
যৌবন নির্যাস নিংড়ে নগ্ন হয়ে ওঠা।
তবুতো বাঁচে কেউ সেসবের মাঝে!
কেউ সাদা পায়রা উড়িয়ে
ঘোষণা দিয়ে যায় সব ঠিক আছে!
কেউ সব ছিনিয়ে নিতে চায় জবরদস্তী,  
কেউ আবার নির্বিকার,দ্বিধাহীন সব বিলিয়ে সন্ন্যাস;  ;
কেউ পাঞ্জা লড়ে দাঁতে দাঁত চেপে
হয়তোবা কেউ ভাঙনের পাড়ে বসে শুধু দিন গোনে!
আরও কত কিছু শিকড়ের মত,শাখাপ্রশাখার মত;
উপর নীচ,এপার ওপার,ছড়ানো এপথ ওপথ-
তার কোন একখানা বেছে নিয়ে দেখ,
কোন এক ভাবে হয়তো যাবে বাঁচা!    
নয়তো চোখেরপাতা জোড়া জলছবি হবে বেরঙ ধুয়ে;  
আর পাগলামোটা যাবে মরে অজ্ঞাতবাসে!
লাশ হয়ে যাবে রয়ে কবরের মাটি ছুঁয়ে।