তোমার খুব পছন্দের গোধূলি বেলা বা সন্ধ্যার চুরি যাওয়া আলো,
আমরা বসে আছি মাঝে হাত খানেক ফারাক।
আর একটু কাছে এসো, তুমি ইশারায় বললে
আমি সাড়া দিলাম না!
আচ্ছা তোমার আলোআঁধারি এতো ভালো লাগে কেন?
কেন নয়? এই অন্ধকারে আমাদের অনেকরই চিনতে কষ্ট হবে তাই।
দেখো পুলক এতো ভালো নয়!
আর কতোকাল বিড়াল হয়ে থাকবো বলো? তুমি বললে।
হঠাত্ একটি পাতা এসে পড়লো আমার চুলে,
বেশ কয়েকটা বখাটে চোখে মেপে গেলো আমার স্তন,
তোমার চোখ রক্তবর্ণ ঐ আঁধারে আমি অবলোকন করলাম।
আচ্ছা তুমি জানো অবশাদে হৃদযন্ত্র যদি যন্ত্রনায় বিশ্রাম নেয় মানুষ বাঁচে?
হুম, যদি তুমি ছুঁয়ে ফেলো।
হতে পারে আমি তর্কে গেলাম না, তুমি বিজ্ঞানের ছাত্র।
ততোক্ষণে লরেঞ্জের ডিফারেনসিয়াল ইকুয়েশানটা আমাদের উপর
ভর করেছে অদ্ভুত ভাবে।
সময় থেমে আছে।
সিগারেট খাওয়া পোড়া ঠোঁটে তুমি আমায় চুম্বন করছো।