খুব বেশি হলে চৈত্র
তার তো একটা প্রপাত নেই
নিবিড় কথার মত
অন্য কিছু,অন্যরকম
একান্তে বলা যায় 'মহার্ঘ্য
পাতা ঝড়ার বিষন্নতা আগলে
সেও হতে চায় প্রাণবন্ত


অথচ সূর্যটা বিকিয়ে রয়েছে
তিথী নক্ষত্রের বৈষয়ীক গলাধঃকরণে
হাঁটু মুড়ে বসা বৈশাখী চটকগুলো
উদগ্রীব


বিকোনো সূর্যটায়
এসে পড়ছে
ভগ্নাংশের ছায়া, দেহ মুখ চোখ
কিছুটা ফিরিয়ে দিচ্ছেন
তীর্থে কিছুটা প্রয়াণে


একটা চোখ জোড়া দৃশ্যের জন্য
থমকে আছে সকলে
আসলে পিঁকাসো কষছেন ছকটা
দৃষ্টি ঠিকরে ডুকরে ওঠা
ওর নাম চৈতী
আমরা কাছাকাছি খুব,একটা প্রপাত দেবে বলে
ঠায় বসিয়ে রাখা............